কোষ্ঠকাঠিন্য প্রায়ই আমরা লক্ষ্য করে থাকি। এটি বর্তমান সময়ে বিশেষ বিষয় হলে দাড়িয়েঁছে। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার ফলে নতুন নতুন রোগের সৃষ্টি হয়।

কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি কার্যকরী জার্মান হোমিওপ্যাথি ওষুধ
কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি কার্যকরী জার্মান হোমিওপ্যাথি ওষুধ


পায়খানা পরিস্কার না হলে আমাদের শরী ঝিমঝিম করে। আলসতা লক্রষ্য করা যায়। পাইলস হয়ে থাকে অনেকের। এনাল ফিশার হতে পারে। গ্যাস হয়ে যায়।

এর সাথে সাথে শরীরে দুর্বলতা লক্ষ্য করা যায়।

কারণসমূহ

>আঁশ জাতীয় খাবার না খাওয়া। অর্থাৎ গম, যব, রুটি, ভুট্টা ইত্যাদি খাবার না খাওয়া।

 >পরিমাণমতো পানি পান না করা।

>অলস জীবনযাপন করা। ঠিকমতো পরিশ্রম না করা, ব্যয়াম না করা।

>ঠিক সময়ে খাবার না খাওয়া।

>দুধ বা দুধের তৈরি খাবার বেশি খেলে

>রাত জাগলে, ঘুম না হলে

>মানসিক চাপ, বিষণ্নতা

>মলের বেগ যখন আসে তখন না করে চেপে রেখে অন্য সময়ে করা

লক্ষণসমূহ

>পায়খানা খুব শক্ত হবে। ক্লিয়ার হবে না। অল্প করে হয়ে পেটের ভেতরে থেকে যায়।

>কোনো কোনো সময় দেখা যায় মল নরম তার পরও ক্লিয়ার হচ্ছে না। মনে হবে আরো পায়খানা হবে কিন্তু আসলে বের হবে না। থেকে যাবে পেটের ভেতরে।

>গ্যাস হবে।

>শরীর ঝিমঝিম করতে পারে।

>মাথা ব্যথা থাকতে পারে।

>পেট ব্যথা করতে পারে।

> অলসতা লক্ষ্য করা যাবে।

 জার্মান কম্বিনেশন হোমিওপ্যাথি মেডিসিন

কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি কার্যকরী জার্মান হোমিওপ্যাথি ওষুধ
ADEL 11

ওষুধটি হলো ADEL 11. এটি জার্মান কোম্পানি এডেল পেকানার তৈরি। এটিতে যেসব হোমিওপ্যাথি ওষুধ মেশানো রয়েছে তা প্যাকেটের গায়ে উল্লেখ করা আছে। আপনারা দেখে নেবেন।

 সেবনবিধি

>১৫ ফোঁটা করে কাপের চার ভাগের একভাগ পানিতে দিয়ে সকাল, দুপুর ও রাতে খাবেন। খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে বা পরে খাবেন।

>ছোটরা ৭ ফোঁটা করে কাপের চার ভাগের একভাগ পানিতে দিয়ে সকাল, দুপুর ও রাতে খাবেন। খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে বা পরে খাবেন।

 এভাবে এই ওষুধটি আপনারা যদি নিয়মিত খান তাহলে কোষ্ঠাকাঠিন্য চলে যাবে। হজমশক্তি বাড়বে। লিভারের সমস্যা, বিপাকীয় সমস্যা দূর হয়ে যাবে। আর পায়খানা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

 এটি নিয়মিত তিনমাস খেলে আপনারা সুস্থ হয়ে যাবেন। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।