আজকের আমরা অ্যাজমা বা হাপানির দুটি কার্যকর হোমিওপ্যাথি ওষুধ নিয়ে আলোচনা করব। তাই যারা এবিষয়ে জানতে চান তারা পোস্ট ও ভিডিওটি মনোযোগ দিয়ে দেখুন।

হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের দুটি হোমিও বায়োকেমিক ওষুধ
হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের দুটি হোমিও বায়োকেমিক ওষুধ
হাঁপানি বা অ্যাজমা প্রায় মানুষের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। এটি খুবই জটিল রোগ। এতে রোগী খুব কষ্ট পায়। রোগীর খুব শ্বাসকষ্ট হয়। দাম আটকে যায়। 


কারণসমূহ


>ঠাণ্ডা লাগা। 


>আবহাওয়ার পরিবর্তন।


>সর্দিজ্বর লেগে থাকা।


>অতিরিক্ত শ্লেষ্মা ফুসফুসে জমা হওয়া।


>এলার্জি থাকলে।


>ধুমপান।


>কোনো ওষুধের প্বার্শ প্রতিক্রিয়া হিসেবে অ্যাজমা বা হঁাপানি হতে পারে। 


কার্যকর বায়োকেমিক ওষুধ


ওষুধটির নাম BC 2. ওষুধটিতে যেসমস্ত হোমিওপ্যাথি ওষুধ মেশানো রয়েছে সেগুলো প্যাকেটের গায়ে উল্লেখ করা আছে। আপনারা দেখে নিবেন।

হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের দুটি হোমিও বায়োকেমিক ওষুধ
BC 2



সেবনবিধি


নতুন হাঁপানির ক্ষেত্রে- 


>বড়রা চারটি করে ট্যাবলেট সকাল, দুপুর, বিকাল ও রাতে চুষে গরম পানিসহ খাবেন। 


>আর ছোটরা দুটি করে ট্যাবলেট সকাল, দুপুর, বিকাল ও রাতে চুষে খাবেন। গরম পানিসহ খাবে। 


পুরাতন হাঁপানির ক্ষেত্রে-


>বড়রা চারটি করে ট্যাবলেট দিনে সকাল, দুপুর ও রাতে  খাবেন। চুষে খাবেন, গরম পানিসহ খাবেন।


>ছোটরা (১০ বছরের নিচে) দুটি করে ট্যাবলেট সকাল, দুপুর ও রাতে খাবে। চুষে খাবে। গরম পানিসহ খাবে। যারা চুষে খেতে পারবে না তারা গরম পানিতে গুলিয়ে খাবে। 


জার্মান কম্বিনেশন হোমিওপ্যাথি ওষুধ


ওষুধটির নাম   R43. এটি জার্মান কোম্পানি ড. রেকওয়েগের তৈরি। ওষুধটিতে কি কি হোমিওপ্যাথি ওষুধ মেশানো রয়েছে তা প্যাকেটের গায়ে উল্লেখ করা আছ। আপনারা দেখে নিবেন।

হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের দুটি হোমিও বায়োকেমিক ওষুধ
R 43

সেবনবিধি


>বড়রা ১৫ ফোঁটা করে কাপের চারভাগের এক হালকা গরম পানিতে দিয়ে সকাল, দুপুর ও রাতে খাবে। খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে বা পরে খঅবেন। অন্য কোনো ওষুধ খেলে ১০ মিনিট গ্যাপ দিয়ে খাবেন।


>ছোটরা (১০ বচরের নিচে) ৭ ফোঁটা করে কাপের চাভাগের একভঅগ সামান্য গরম পানিতে দিয়ে সকাল, দুপুর ও রাতে খাবেন। খাওয়ার ৩০ মিনিট অঅগে বা পরে খাবে। অন্য কোনো ওষুধ খেলে ১০ মিনিট গ্যাপ দিয়ে খাবে।